ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কীটনাশক বিক্রেতাদের বাধ্যতামূলক লাইসেন্স থাকতে হবে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৬:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০১৯
  • / ৩২৪ বার পড়া হয়েছে

Exif_JPEG_420

দামুড়হুদায় কীটনাশক বিক্রেতাদের সাঙ্গে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতবিনিময়
প্রতিবেদক, দামুড়হুদা:
দামুড়হুদার হাউলি ইউনিয়নের কীটনাশক বিক্রেতাদের সঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মতবিনিময় সভা করেছেন। গত সোমবার দুপুর ১২টায় ডুগডুগি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান।
এ সময় কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান হাউলি ইউনিয়নের পাইকারি ও খুচরা কীটনাশক বিক্রেতাদের উদ্দেশে বলেন, কৃষকদের ফসলের ক্ষতি হয়, এমন কোনো ভেজাল কীটনাশক বিক্রি করা যাবে না। সব কীটনাশক বিক্রেতাদের বাধ্যতামূলক লাইসেন্স থাকতে হবে। যাঁরা লাইসেন্সবিহীন কীটনাশক বিক্রয় করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, সব কীটনাশক বিক্রেতাকে কীটনাশক ক্রয় করার সময় অবশ্যই ক্রয়ের রশিদ নিতে হবে। ভেজাল কীটনাশক কোনো দোকানে পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কাইজার আলী, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ন কবীর, সাইফুল ইসলামসহ হাউলি ইউনিয়নের প্রায় অর্ধশতাধিক কীটনাশক বিক্রেতা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

কীটনাশক বিক্রেতাদের বাধ্যতামূলক লাইসেন্স থাকতে হবে

আপলোড টাইম : ০৯:৪৬:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০১৯

দামুড়হুদায় কীটনাশক বিক্রেতাদের সাঙ্গে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতবিনিময়
প্রতিবেদক, দামুড়হুদা:
দামুড়হুদার হাউলি ইউনিয়নের কীটনাশক বিক্রেতাদের সঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মতবিনিময় সভা করেছেন। গত সোমবার দুপুর ১২টায় ডুগডুগি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান।
এ সময় কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান হাউলি ইউনিয়নের পাইকারি ও খুচরা কীটনাশক বিক্রেতাদের উদ্দেশে বলেন, কৃষকদের ফসলের ক্ষতি হয়, এমন কোনো ভেজাল কীটনাশক বিক্রি করা যাবে না। সব কীটনাশক বিক্রেতাদের বাধ্যতামূলক লাইসেন্স থাকতে হবে। যাঁরা লাইসেন্সবিহীন কীটনাশক বিক্রয় করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, সব কীটনাশক বিক্রেতাকে কীটনাশক ক্রয় করার সময় অবশ্যই ক্রয়ের রশিদ নিতে হবে। ভেজাল কীটনাশক কোনো দোকানে পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কাইজার আলী, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ন কবীর, সাইফুল ইসলামসহ হাউলি ইউনিয়নের প্রায় অর্ধশতাধিক কীটনাশক বিক্রেতা।