ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কর্মহীন মানুষের জন্য চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার জাহিদের উদ্যোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০
  • / ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারি ‘করোনাভাইরাস’ (কোভিড-১৯)-এর প্রাদুর্ভাব বাংলাদেশেও দেখা দিলে প্রাণঘাতি এই ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য বাংলাদেশ সরকার ‘লকডাউন কর্মসূচি’ ঘোষণা করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে কর্মবঞ্চিত গরিব মানুষ অন্নসংস্থানের অভাবে দিশেহারা হয়ে পড়ে। ঠিক তখনই বিষয়টি অনুধাবন করে চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার মো. জাহিদুল ইসলাম নিজ উদ্যোগে গত ২৯ মার্চ হতে নিজের মোবাইলে প্রাপ্ত এসএমএস ও নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে প্রকৃত অনাহারীদের বাড়িতে ধারাবাহিকভাবে রাতের অন্ধকারে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিয়ে আসছেন। এ অবস্থায় মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় একটি মোবাইল কল রিসিভ করতেই অপরপ্রাপ্ত থেকে জনৈক সালমা নামক একজন মধ্যবয়সী নারীর আর্তনাদ, তাঁর নাতনী মাইসুন (বয়স ১৭ মাস) সুজির অভাবে অনাহারে আছে এবং তিনি নিজেও হার্টের রোগসহ বিভিন্ন রকম রোগে ভুগছেন। ফলে তাঁকে নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। কিন্তু ওষুধ কেনার কোনো টাকা তাঁর নেই। পুলিশ সুপার মো. জাহিদুল ইসলাম তাৎক্ষণিক পাঁচ কেজি সুজি ও এক কেজি চিনি কিনে শান্তিপাড়ায় ওই নারীর বাসায় পৌঁছে দেন এবং ওষুধ পাওয়ার ব্যবস্থা করেন। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

কর্মহীন মানুষের জন্য চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার জাহিদের উদ্যোগ

আপলোড টাইম : ০৯:১৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারি ‘করোনাভাইরাস’ (কোভিড-১৯)-এর প্রাদুর্ভাব বাংলাদেশেও দেখা দিলে প্রাণঘাতি এই ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য বাংলাদেশ সরকার ‘লকডাউন কর্মসূচি’ ঘোষণা করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে কর্মবঞ্চিত গরিব মানুষ অন্নসংস্থানের অভাবে দিশেহারা হয়ে পড়ে। ঠিক তখনই বিষয়টি অনুধাবন করে চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার মো. জাহিদুল ইসলাম নিজ উদ্যোগে গত ২৯ মার্চ হতে নিজের মোবাইলে প্রাপ্ত এসএমএস ও নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে প্রকৃত অনাহারীদের বাড়িতে ধারাবাহিকভাবে রাতের অন্ধকারে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিয়ে আসছেন। এ অবস্থায় মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় একটি মোবাইল কল রিসিভ করতেই অপরপ্রাপ্ত থেকে জনৈক সালমা নামক একজন মধ্যবয়সী নারীর আর্তনাদ, তাঁর নাতনী মাইসুন (বয়স ১৭ মাস) সুজির অভাবে অনাহারে আছে এবং তিনি নিজেও হার্টের রোগসহ বিভিন্ন রকম রোগে ভুগছেন। ফলে তাঁকে নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। কিন্তু ওষুধ কেনার কোনো টাকা তাঁর নেই। পুলিশ সুপার মো. জাহিদুল ইসলাম তাৎক্ষণিক পাঁচ কেজি সুজি ও এক কেজি চিনি কিনে শান্তিপাড়ায় ওই নারীর বাসায় পৌঁছে দেন এবং ওষুধ পাওয়ার ব্যবস্থা করেন। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)