ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে গণঘুম হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২২:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
  • / ২৭৭ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে গণঘুম হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানির সময় নেতৃবৃন্দের ঘুমানোর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে গণঘুম হিসেবে। জনগণের চোখে ধুলো দেওয়ার জন্য গণশুনানির নাটক মঞ্চায়ন করা হয়েছে বলেই মনে হয়। গত মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, গণশুনানির কোনো আবেদন তারা জনগণের কাছে তৈরি করতে পারেনি। উপরন্তু তাদের দলের একজন নেতা বলেছেন, গণশুনানির পাশাপাশি তাদের নেতাদের শুনানি করা প্রয়োজন, কার কী ভূমিকা ছিল তা জানতে। এ বিষয়ে আমি একমত।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রতিনিধি দল সোমবার কূটনীতিকদের সঙ্গে দেখা করে। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ধর্না দেওয়া উচিত জনগণের কাছে, বিদেশিদের কাছে নয়। কারণ দেশের জনগণই হচ্ছে ক্ষমতার মালিক, অন্য কেউ নয়। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট ঘনঘন বিদেশিদের সঙ্গে দেখা করার মাধ্যমে তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বই প্রকাশ পায়। জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের কোন দায় নেই। তা সত্বেও বাংলাদেশ কার্বন কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। ৫০ লাখ সোলার বিদ্যুৎ স্থাপন করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বকে পথ দেখাচ্ছে। সেকারণেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০১৫ সালে পরিবেশ বিষয়ে ‘চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ’ সর্বোচ্চ পুরস্কারে ভূষিত করে জাতিসংঘ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে গণঘুম হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

আপলোড টাইম : ০৯:২২:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৯

সমীকরণ প্রতিবেদন:
ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে গণঘুম হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানির সময় নেতৃবৃন্দের ঘুমানোর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে গণঘুম হিসেবে। জনগণের চোখে ধুলো দেওয়ার জন্য গণশুনানির নাটক মঞ্চায়ন করা হয়েছে বলেই মনে হয়। গত মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, গণশুনানির কোনো আবেদন তারা জনগণের কাছে তৈরি করতে পারেনি। উপরন্তু তাদের দলের একজন নেতা বলেছেন, গণশুনানির পাশাপাশি তাদের নেতাদের শুনানি করা প্রয়োজন, কার কী ভূমিকা ছিল তা জানতে। এ বিষয়ে আমি একমত।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রতিনিধি দল সোমবার কূটনীতিকদের সঙ্গে দেখা করে। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ধর্না দেওয়া উচিত জনগণের কাছে, বিদেশিদের কাছে নয়। কারণ দেশের জনগণই হচ্ছে ক্ষমতার মালিক, অন্য কেউ নয়। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট ঘনঘন বিদেশিদের সঙ্গে দেখা করার মাধ্যমে তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বই প্রকাশ পায়। জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের কোন দায় নেই। তা সত্বেও বাংলাদেশ কার্বন কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। ৫০ লাখ সোলার বিদ্যুৎ স্থাপন করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বকে পথ দেখাচ্ছে। সেকারণেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০১৫ সালে পরিবেশ বিষয়ে ‘চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ’ সর্বোচ্চ পুরস্কারে ভূষিত করে জাতিসংঘ।