ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গা পাইকপাড়া কুটিপাড়া গ্রামে বাল্যবিয়ে বন্ধ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:১২:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৬
  • / ৫৫১ বার পড়া হয়েছে

IMG_20161111_184153আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা উপজেলার কালিদাসপুর ইউনিয়নের পাইকপাড়ার কুঠিপাড়া গ্রামে বাল্যবিয়ে চলাকালে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বিয়ে বন্ধ হয় এবং মেয়ের পিতাকে গ্রেফতার করা হয়। জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার কালিদাসপুর ইউনিয়নের পাইকপারার কুঠিপাড়া গ্রামের মৃত হেদায়েতের ছেলে মোমিনের মেয়ে স্কুল পড়–য়া অন্তরা (১৬)’র সাথে মিরপুর উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ইশিলমারি গ্রামের নুজগার আলীর ছেলে জিহাদের সাথে বিয়ে ঠিক হয়। সে মোতাবেক গতকাল দুপুরের দিকে বিয়ে পড়ানোর আয়োজন করলে পাইকপাড়া ফাড়ি পুলিশের ক্যাম্প ইনচার্জ আলমডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জকে জানালে উনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সাথে নিয়ে বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন। এসময় মেয়ের পিতা মোমিন নির্বাহী অফিসারের সাথে বিতায় জড়িয়ে পড়ে। তার একই কথা সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান হাসান তার মেয়ের একটি সনদপত্র দিয়েছে যেখানে ১৮বছর বয়স লেখা আছে। প্রশাসন তাৎক্ষণিক স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অন্তরার জন্মসনদের প্রত্যয়নপত্র নিয়ে দেখালে মোমিন মানতে রাজি না হওয়ায় তাকে আটক করা হয়। গতকাল এই সংবাদ লেখা পর্যন্ত থানার অফিসার ইনচার্জ এই প্রতিবেদককে জানান, মোমিনের বিরুদ্ধে এখনই কোন মামলা রুজু হয়নি। তবে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গা পাইকপাড়া কুটিপাড়া গ্রামে বাল্যবিয়ে বন্ধ

আপলোড টাইম : ১২:১২:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৬

IMG_20161111_184153আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা উপজেলার কালিদাসপুর ইউনিয়নের পাইকপাড়ার কুঠিপাড়া গ্রামে বাল্যবিয়ে চলাকালে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বিয়ে বন্ধ হয় এবং মেয়ের পিতাকে গ্রেফতার করা হয়। জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার কালিদাসপুর ইউনিয়নের পাইকপারার কুঠিপাড়া গ্রামের মৃত হেদায়েতের ছেলে মোমিনের মেয়ে স্কুল পড়–য়া অন্তরা (১৬)’র সাথে মিরপুর উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ইশিলমারি গ্রামের নুজগার আলীর ছেলে জিহাদের সাথে বিয়ে ঠিক হয়। সে মোতাবেক গতকাল দুপুরের দিকে বিয়ে পড়ানোর আয়োজন করলে পাইকপাড়া ফাড়ি পুলিশের ক্যাম্প ইনচার্জ আলমডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জকে জানালে উনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সাথে নিয়ে বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন। এসময় মেয়ের পিতা মোমিন নির্বাহী অফিসারের সাথে বিতায় জড়িয়ে পড়ে। তার একই কথা সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান হাসান তার মেয়ের একটি সনদপত্র দিয়েছে যেখানে ১৮বছর বয়স লেখা আছে। প্রশাসন তাৎক্ষণিক স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অন্তরার জন্মসনদের প্রত্যয়নপত্র নিয়ে দেখালে মোমিন মানতে রাজি না হওয়ায় তাকে আটক করা হয়। গতকাল এই সংবাদ লেখা পর্যন্ত থানার অফিসার ইনচার্জ এই প্রতিবেদককে জানান, মোমিনের বিরুদ্ধে এখনই কোন মামলা রুজু হয়নি। তবে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।