ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গায় ১৩ ইভটিজারকে অভিভাবকদের জিম্মায় মুক্তি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:২৭:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৮
  • / ৩৫০ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা ওসি (তদন্ত) লুৎফুল কবিরের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজ মোড়, মহিলা কলেজ মোড়, বালিকা বিদ্যালয়ের পিছনে, হাউসপুর ব্রিজসহ বিভিন্ন স্পট থেকে ১৩ জন ইভটিজারকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই অভিযান চালানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন এসআই জিয়া, এসআই গিয়াস, এসআই লিয়াকত, এসআই সাইফুল, এএসআই রোকন, মোস্তফা, ইউছুপ আলী, হুমায়নসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সন্ধ্যায় থানা অফিসার ইনচার্জ আবু জিহাদ ফখরুল আলম খান সকল ইভটিজারের অভিভাবকদের ডেকে প্রথমবারের মত দস্তখত নিয়ে ছেড়ে দেন।
আটককৃত কিশোরদের মধ্যে কুষ্টিয়া ইবি থানার মাঝিলা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে রাজ্জাক (১৭), একই গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে আলমগীর (১৮), কুমারি হাড়গাড়ির আব্দুস শুকুরের ছেলে আল-ইমরান (১৮), কলেজপাড়ার হাজী নাশির উদ্দিন মন্টুর ছেলে নাইম (১৬), বাবুপাড়ার শেখ আবুল হোসেনের ছেলে সাইফ (১৭), কুমারি গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে রাব্বি (১৭), কোর্টপাড়ার মুনতাজ আলীর ছেলে মানোয়ার (১৮), কালিদাশপুর গ্রামের রাশেদুলের ছেলে তরিকুল (১৭), একই গ্রামের শেখ আমানের ছেলে আবিদ ইকবাল (১৬), দুর্লভপুর গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে সাজু (১৬), একই গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে রাসেল (১৬), বেলগাছি গ্রামের ডাবলুর রহমানের ছেলে সাইমুন (১৮), একই গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে রাজিবকে (২০) আটক করে। এদের প্রত্যেক অভিভাবকদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে প্রথমবারের মত সকলকে কিশোর হিসেবে ছেড়ে দেওয়ায় অভিভাবকগণ এই মহতি উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং ভবিষ্যতে যদি তাদের সন্তানদের ওইসব পয়েন্টে পুনরায় পুলিশ আটক করে তাহলে যে শাস্তি হয়, তারা আর বলতে আসবেন না। এসময় থানায় প্রচুর মানুষের ভীড় জমে যায়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গায় ১৩ ইভটিজারকে অভিভাবকদের জিম্মায় মুক্তি

আপলোড টাইম : ০৮:২৭:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৮

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা ওসি (তদন্ত) লুৎফুল কবিরের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজ মোড়, মহিলা কলেজ মোড়, বালিকা বিদ্যালয়ের পিছনে, হাউসপুর ব্রিজসহ বিভিন্ন স্পট থেকে ১৩ জন ইভটিজারকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই অভিযান চালানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন এসআই জিয়া, এসআই গিয়াস, এসআই লিয়াকত, এসআই সাইফুল, এএসআই রোকন, মোস্তফা, ইউছুপ আলী, হুমায়নসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সন্ধ্যায় থানা অফিসার ইনচার্জ আবু জিহাদ ফখরুল আলম খান সকল ইভটিজারের অভিভাবকদের ডেকে প্রথমবারের মত দস্তখত নিয়ে ছেড়ে দেন।
আটককৃত কিশোরদের মধ্যে কুষ্টিয়া ইবি থানার মাঝিলা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে রাজ্জাক (১৭), একই গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে আলমগীর (১৮), কুমারি হাড়গাড়ির আব্দুস শুকুরের ছেলে আল-ইমরান (১৮), কলেজপাড়ার হাজী নাশির উদ্দিন মন্টুর ছেলে নাইম (১৬), বাবুপাড়ার শেখ আবুল হোসেনের ছেলে সাইফ (১৭), কুমারি গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে রাব্বি (১৭), কোর্টপাড়ার মুনতাজ আলীর ছেলে মানোয়ার (১৮), কালিদাশপুর গ্রামের রাশেদুলের ছেলে তরিকুল (১৭), একই গ্রামের শেখ আমানের ছেলে আবিদ ইকবাল (১৬), দুর্লভপুর গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে সাজু (১৬), একই গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে রাসেল (১৬), বেলগাছি গ্রামের ডাবলুর রহমানের ছেলে সাইমুন (১৮), একই গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে রাজিবকে (২০) আটক করে। এদের প্রত্যেক অভিভাবকদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে প্রথমবারের মত সকলকে কিশোর হিসেবে ছেড়ে দেওয়ায় অভিভাবকগণ এই মহতি উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং ভবিষ্যতে যদি তাদের সন্তানদের ওইসব পয়েন্টে পুনরায় পুলিশ আটক করে তাহলে যে শাস্তি হয়, তারা আর বলতে আসবেন না। এসময় থানায় প্রচুর মানুষের ভীড় জমে যায়।