ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গায় টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৩৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ মার্চ ২০১৭
  • / ৩৫৮ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা উপজেলার ডাউকি ইউনিয়নের পোয়ামারী গ্রামের ইমাদুল ইসলাম ফরিদপুর গ্রামের সাজাহানের বিরুদ্ধে জোর করে টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তোলে। এই বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানায় একটা মামলা দায়ের করা হয়েছে। জানা গেছে, পোয়মারী গ্রামের আজিবার রহমানের ছেলে ইমাদুল দীর্ঘ ৪ মাস ধরে ফরিদপুর গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে সাজাহনের সাথে গরু কেনা-বেচার ব্যবসা করে আসছিল। লাভের অংশ না পেয়ে ইমাদুল সাজাহানের সাথে ব্যবসা করতে আপত্তি করে এবং সমুদয় হিসাব বুঝে নেওয়ার জন্য সাজাহানকে চাপ দিতে থাকে। কৌশুলি সাজাহান হিসাব বুঝিয়ে দিবে দিবে বলে তাকে ঘোরাতে থাকে। সাজাহান গত ০৬/০৩/২০১৭ ইং তারিখ সোমবার ইমাদুলকে ডাকে দর্শনার ডুগডুগি হাটে গরু বেঁচতে যাওয়ার জন্য। সহজ সরল ইমাদুল তার ফন্দি নাবুঝে সাজাহানের সাথে ডুগডুগি গরু বেঁচতে যায়। ফেরার পথে ঐদিন রাত আনুমানিক ৮ টার দিকে আলমডাঙ্গা বন্ডবিল গেট হয়ে ফরিদপুর যেতে মাঠের মধ্যে পৌছালে সাথে থাকা একই গ্রামের রাখাল লোকমান ফকির কার সাথে যেন ফোন কথা বলে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই আগে থেকে সাজিয়ে রাখা বাহিনীর ৮-১০ জন লোক এসে ইমাদুলকে ধরে গাছের সাথে বেধে ফেলে। এসময় ইমাদুলকে সহযোগীতা না করে সাজাহান ও লোকমান একটু দুরে সরে পড়ে। ইমাদুলের কাছে থাকা নগদ ১ লক্ষ টাকা ও একটি মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে তারা তাকে মারধর করে ফেলে রেখে বাড়ি চলে যায়। পরদিন সকাল বেলা আমি ফরিদপুর সাজাহান এর বাড়ি চলে যাই। যেয়ে বলি সাজানো নাটক না করলেও পারতে। একথা বলতে না বলতেই সাজাহান ও লোকমান ফকির আমাকে জোর করে ধরে ঘরের মাঝে আটকে রাখে ও আমাকে মারধর করে। জীবন নাশের হুমকি দিয়ে সাদা ষ্ট্যাম্পে সহি করে নেয়। এই বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানায় একটা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসনের জোর হস্তখেপ কামনা করছি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গায় টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

আপলোড টাইম : ০৪:৩৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ মার্চ ২০১৭

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা উপজেলার ডাউকি ইউনিয়নের পোয়ামারী গ্রামের ইমাদুল ইসলাম ফরিদপুর গ্রামের সাজাহানের বিরুদ্ধে জোর করে টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তোলে। এই বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানায় একটা মামলা দায়ের করা হয়েছে। জানা গেছে, পোয়মারী গ্রামের আজিবার রহমানের ছেলে ইমাদুল দীর্ঘ ৪ মাস ধরে ফরিদপুর গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে সাজাহনের সাথে গরু কেনা-বেচার ব্যবসা করে আসছিল। লাভের অংশ না পেয়ে ইমাদুল সাজাহানের সাথে ব্যবসা করতে আপত্তি করে এবং সমুদয় হিসাব বুঝে নেওয়ার জন্য সাজাহানকে চাপ দিতে থাকে। কৌশুলি সাজাহান হিসাব বুঝিয়ে দিবে দিবে বলে তাকে ঘোরাতে থাকে। সাজাহান গত ০৬/০৩/২০১৭ ইং তারিখ সোমবার ইমাদুলকে ডাকে দর্শনার ডুগডুগি হাটে গরু বেঁচতে যাওয়ার জন্য। সহজ সরল ইমাদুল তার ফন্দি নাবুঝে সাজাহানের সাথে ডুগডুগি গরু বেঁচতে যায়। ফেরার পথে ঐদিন রাত আনুমানিক ৮ টার দিকে আলমডাঙ্গা বন্ডবিল গেট হয়ে ফরিদপুর যেতে মাঠের মধ্যে পৌছালে সাথে থাকা একই গ্রামের রাখাল লোকমান ফকির কার সাথে যেন ফোন কথা বলে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই আগে থেকে সাজিয়ে রাখা বাহিনীর ৮-১০ জন লোক এসে ইমাদুলকে ধরে গাছের সাথে বেধে ফেলে। এসময় ইমাদুলকে সহযোগীতা না করে সাজাহান ও লোকমান একটু দুরে সরে পড়ে। ইমাদুলের কাছে থাকা নগদ ১ লক্ষ টাকা ও একটি মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে তারা তাকে মারধর করে ফেলে রেখে বাড়ি চলে যায়। পরদিন সকাল বেলা আমি ফরিদপুর সাজাহান এর বাড়ি চলে যাই। যেয়ে বলি সাজানো নাটক না করলেও পারতে। একথা বলতে না বলতেই সাজাহান ও লোকমান ফকির আমাকে জোর করে ধরে ঘরের মাঝে আটকে রাখে ও আমাকে মারধর করে। জীবন নাশের হুমকি দিয়ে সাদা ষ্ট্যাম্পে সহি করে নেয়। এই বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানায় একটা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসনের জোর হস্তখেপ কামনা করছি।