ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গার মহেশপুর প্রাইমারি স্কুলে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:০৮:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ২৯৪ বার পড়া হয়েছে

বিনামূল্য বই বিতরণে নামে টাকা নেয়ার অভিযোগ!
আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গার মহেশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিনামূল্য বই বিতরণে নামে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাজেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে।বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর ছাত্র আরিফুল ইসলামের পিতা মাহাবুল মালিথা অভিযোগ করে বলেন, আমার ছেলেকে আমি এই বছরে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি করেছি। আমার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে।
অভিভাবক শাহাদ আলী একই অভিযোগ করে বলেন- আমার ছেলে সাজিদুল ইসলামকে ৫ম শ্রেণীতে ভর্তি করেছি, আমার কাছ থেকেও টাকা নিয়েছে। অভিভাবকেরা বলেন- সরকার বিনামূল্য বই দিচ্ছে কিন্তু স্কুলে শিক্ষকেদের বই নিতে, ভর্তি হতে টাকা দিতে হচ্ছে। বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃৃৃৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।এবিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককের সাথে কথা বললে তিনি বলেন- আমি তো প্রতি বছরের মত এবারও ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছি। এর কারণ আমার স্কুলে ৩শ’ ছাত্রছাত্রী আছে এবং আমি বিদ্যালয়ে একজন প্যারা শিক্ষক রেখেছি। তাকে কিছু বেতন দিয়ে থাকি ও বিদ্যালয়ে খরচ করে থাকি। আমি বিদ্যালয়ের সভাপতির সাথে কথা বলে টাকা নিয়েছি। বিদ্যালয়ের সভাপতি বিল্লাল হোসেন জানান, আমার সাথে প্রধান শিক্ষকের কখনও এমন কথা হয়নি, আমাকে প্রধান শিক্ষক কিছু বলেনি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গার মহেশপুর প্রাইমারি স্কুলে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

আপলোড টাইম : ১০:০৮:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জানুয়ারী ২০১৯

বিনামূল্য বই বিতরণে নামে টাকা নেয়ার অভিযোগ!
আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গার মহেশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিনামূল্য বই বিতরণে নামে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাজেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে।বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর ছাত্র আরিফুল ইসলামের পিতা মাহাবুল মালিথা অভিযোগ করে বলেন, আমার ছেলেকে আমি এই বছরে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি করেছি। আমার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে।
অভিভাবক শাহাদ আলী একই অভিযোগ করে বলেন- আমার ছেলে সাজিদুল ইসলামকে ৫ম শ্রেণীতে ভর্তি করেছি, আমার কাছ থেকেও টাকা নিয়েছে। অভিভাবকেরা বলেন- সরকার বিনামূল্য বই দিচ্ছে কিন্তু স্কুলে শিক্ষকেদের বই নিতে, ভর্তি হতে টাকা দিতে হচ্ছে। বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃৃৃৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।এবিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককের সাথে কথা বললে তিনি বলেন- আমি তো প্রতি বছরের মত এবারও ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছি। এর কারণ আমার স্কুলে ৩শ’ ছাত্রছাত্রী আছে এবং আমি বিদ্যালয়ে একজন প্যারা শিক্ষক রেখেছি। তাকে কিছু বেতন দিয়ে থাকি ও বিদ্যালয়ে খরচ করে থাকি। আমি বিদ্যালয়ের সভাপতির সাথে কথা বলে টাকা নিয়েছি। বিদ্যালয়ের সভাপতি বিল্লাল হোসেন জানান, আমার সাথে প্রধান শিক্ষকের কখনও এমন কথা হয়নি, আমাকে প্রধান শিক্ষক কিছু বলেনি।