ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী অজয় কুমার দে’র পরলোক গমন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৫৪:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৭
  • / ৪৩০ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গার বিশিষ্ট মুদি ব্যবসায়ী বাবু অজয় কুমার দে হৃদযন্ত্রের ক্রীয়া বন্ধ হয়ে প্রাইভেট হাসপাতালে পরলোক গমন করেছেন। জানা যায়, আলমডাঙ্গা উপজেলার হারদী ইউনিয়নের ওসমানপুর গ্রামের সাধুচরন দে’র ছেলে অজয় কুমার দে দীর্ঘ বছর গ্রাম ছেড়ে আলমডাঙ্গা শহরে এসে কলেজপাড়ায় বসবাস করে আসছিলেন। তিনি শহরের কাঁচামালের হাটে মুদিখানার দোকান গড়ে ব্যবসা করতেন। সম্প্রতি তিনি হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে ভুগছিলেন। গতপরশু অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কুষ্টিয়া মান্নান হার্ট সেন্টারে ভর্তি করে। চিকিৎসারত অবস্থায় অজয় কমার দে কুষ্টিয়ায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল বেলা ১১টায় আলমডাঙ্গা মহা শ্মশান ঘাটে তার শেষ কৃত্যানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডা. অমল কুমার বিশ্বাস, বিদ্যুৎ কুমার সাহা, বিশ্বজিৎ, পলাশ, অশোক সাহা, শম্ভু দত্ত, প্রশান্ত দত্ত, পরিমল কুমার ঘোষ, সমীর দে, কাউন্সিলর জহুরুল ইসলাম, লিপন বিশ্বাস, সাবেক কাউন্সিলর দ্ববিনেশ বিশ্বাস, হারান অধীকারিসহ বনিক সমিতির সদস্য ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, পুত্র, কন্যাসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী অজয় কুমার দে’র পরলোক গমন

আপলোড টাইম : ১০:৫৪:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৭

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গার বিশিষ্ট মুদি ব্যবসায়ী বাবু অজয় কুমার দে হৃদযন্ত্রের ক্রীয়া বন্ধ হয়ে প্রাইভেট হাসপাতালে পরলোক গমন করেছেন। জানা যায়, আলমডাঙ্গা উপজেলার হারদী ইউনিয়নের ওসমানপুর গ্রামের সাধুচরন দে’র ছেলে অজয় কুমার দে দীর্ঘ বছর গ্রাম ছেড়ে আলমডাঙ্গা শহরে এসে কলেজপাড়ায় বসবাস করে আসছিলেন। তিনি শহরের কাঁচামালের হাটে মুদিখানার দোকান গড়ে ব্যবসা করতেন। সম্প্রতি তিনি হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে ভুগছিলেন। গতপরশু অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কুষ্টিয়া মান্নান হার্ট সেন্টারে ভর্তি করে। চিকিৎসারত অবস্থায় অজয় কমার দে কুষ্টিয়ায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল বেলা ১১টায় আলমডাঙ্গা মহা শ্মশান ঘাটে তার শেষ কৃত্যানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডা. অমল কুমার বিশ্বাস, বিদ্যুৎ কুমার সাহা, বিশ্বজিৎ, পলাশ, অশোক সাহা, শম্ভু দত্ত, প্রশান্ত দত্ত, পরিমল কুমার ঘোষ, সমীর দে, কাউন্সিলর জহুরুল ইসলাম, লিপন বিশ্বাস, সাবেক কাউন্সিলর দ্ববিনেশ বিশ্বাস, হারান অধীকারিসহ বনিক সমিতির সদস্য ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, পুত্র, কন্যাসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।