ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আজ বিশ্ব বই দিবস

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:২৮:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৭
  • / ১০১৬ বার পড়া হয়েছে

imagesমেহেরাব্বিন সানভী: আজ বিশ্ব বই দিবস। দিবসটি সফল ভাবে পালনে নানা কর্মসূচী হাতে নিয়েছে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র’র সেকায়েপ ভূক্ত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। চুয়াডাঙ্গায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে আজ দিনব্যাপী বই পড়া, প্রতিযোগিতা, আলোচনাসভা ও পুরস্কার বিতরণসহ বর্ণিল কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, জাতিসংঘের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউনেস্কো’র উদ্যোগে ১৯৯৫ সালের ২৩ এপ্রিল হতে প্রতিবছর এই দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। বই দিবসের মূল প্রতিপাদ্য হলো, বই পড়া, বই ছাপানো, বইয়ের কপিরাইট সংরক্ষণ করা ইত্যাদি বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানো। বিশ্ব বই দিবসের মূল ধারণাটি আসে স্পেনের লেখক ভিসেন্ত ক্লাভেল আন্দ্রেসের কাছ থেকে। ১৬১৬ সালের ২৩ এপ্রিল মারা যান স্পেনের আরেক বিখ্যাত লেখক মিগেল দে থের্ভান্তেস। আন্দ্রেস ছিলেন তার ভাবশিষ্য। নিজের প্রিয় লেখককে স্মরণীয় করে রাখতেই ১৯২৩ সালের ২৩ এপ্রিল থেকে আন্দ্রেস স্পেনে পালন করা শুরু করেন বিশ্ব বই দিবস। এরপর ১৯৯৫ সালে ইউনেস্কো দিনটিকে বিশ্ব বই দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় এবং পালন করতে শুরু করে। এরপর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিবছর ২৩ এপ্রিল বিশ্ব বই দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। উল্লেখ্য, ২৩ এপ্রিল শুধুমাত্র বিশ্ব বই দিবসই নয়, শেক্সপীয়র, সত্যজিৎ রায়, ইনকা গার্সিলাসো ডে লা ভেগাসহ প্রমূখ খ্যাতিমান সাহিত্যিকদের জন্ম ও প্রয়ান দিবসও। আর তাই ২৩ এপ্রিলকে বিশ্ব বই দিবস হিসেবে পালনের এটিও অন্যতম একটি কারণ বলে মনে করেন অনেকেই।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজ বিশ্ব বই দিবস

আপলোড টাইম : ০৫:২৮:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৭

imagesমেহেরাব্বিন সানভী: আজ বিশ্ব বই দিবস। দিবসটি সফল ভাবে পালনে নানা কর্মসূচী হাতে নিয়েছে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র’র সেকায়েপ ভূক্ত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। চুয়াডাঙ্গায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে আজ দিনব্যাপী বই পড়া, প্রতিযোগিতা, আলোচনাসভা ও পুরস্কার বিতরণসহ বর্ণিল কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, জাতিসংঘের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউনেস্কো’র উদ্যোগে ১৯৯৫ সালের ২৩ এপ্রিল হতে প্রতিবছর এই দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। বই দিবসের মূল প্রতিপাদ্য হলো, বই পড়া, বই ছাপানো, বইয়ের কপিরাইট সংরক্ষণ করা ইত্যাদি বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানো। বিশ্ব বই দিবসের মূল ধারণাটি আসে স্পেনের লেখক ভিসেন্ত ক্লাভেল আন্দ্রেসের কাছ থেকে। ১৬১৬ সালের ২৩ এপ্রিল মারা যান স্পেনের আরেক বিখ্যাত লেখক মিগেল দে থের্ভান্তেস। আন্দ্রেস ছিলেন তার ভাবশিষ্য। নিজের প্রিয় লেখককে স্মরণীয় করে রাখতেই ১৯২৩ সালের ২৩ এপ্রিল থেকে আন্দ্রেস স্পেনে পালন করা শুরু করেন বিশ্ব বই দিবস। এরপর ১৯৯৫ সালে ইউনেস্কো দিনটিকে বিশ্ব বই দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় এবং পালন করতে শুরু করে। এরপর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিবছর ২৩ এপ্রিল বিশ্ব বই দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। উল্লেখ্য, ২৩ এপ্রিল শুধুমাত্র বিশ্ব বই দিবসই নয়, শেক্সপীয়র, সত্যজিৎ রায়, ইনকা গার্সিলাসো ডে লা ভেগাসহ প্রমূখ খ্যাতিমান সাহিত্যিকদের জন্ম ও প্রয়ান দিবসও। আর তাই ২৩ এপ্রিলকে বিশ্ব বই দিবস হিসেবে পালনের এটিও অন্যতম একটি কারণ বলে মনে করেন অনেকেই।