ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

অরিত্রীর আত্মহত্যা : শ্রেণি শিক্ষিকা কারাগারে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:১৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ডিসেম্বর ২০১৮
  • / ৩৬০ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ ডেস্ক: ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায গ্রেপ্তার শ্রেণি শিক্ষিকা হাসনা হেনাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম আবু সাঈদ তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে বুধবার এজাহারভুক্ত এ আসামিকে রাত ১১টার দিকে রাজধানীর উত্তরার একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা (ডিবি) কার্যালয়ে নেওয়া হয়। গতকাল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর পুলিশের পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার আসামিকে আদালতে হাজির করেন। তবে ওই শিক্ষিকাকে রিমান্ডে নেওয়ার কোন আবেদন করা হয়নি। আদালতে শিক্ষিকার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। তার আইনজীবী জাহাঙ্গীর আলম শুনানিতে বলেন, এ ঘটনায় তার কোন সম্পর্ক নেই। এজাহারে বাদি তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেন নাই। এর বিরোধিতা করে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, জামিন পেলে পলাতক হবে। মামলার তদন্ত চলছে। এ অবস্থায় জামিন নাকচ করে কারাগারে পাঠানো হোক। হাসনা হেনাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা কার্যালয়ে নেওয়ার পর পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, আমার কাজ হলো কোনো মেয়ে যদি ঝামেলা করে তাহলে তার বাবা-মাকে নিয়ে প্রিন্সিপালের কাছে দাঁড় করানো। এ ক্ষেত্রে মোবাইল পাওয়ায় আমি তাই করেছিলাম। এ ছাড়া আমার কোনো দায় নেই। অরিত্রির বাবা-মায়ের সঙ্গে আমার কোনো কথা হয়নি। অধ্যক্ষ আমাকে যা বলেছেন আমি তাই করেছি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

অরিত্রীর আত্মহত্যা : শ্রেণি শিক্ষিকা কারাগারে

আপলোড টাইম : ১১:১৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ডিসেম্বর ২০১৮

সমীকরণ ডেস্ক: ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায গ্রেপ্তার শ্রেণি শিক্ষিকা হাসনা হেনাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম আবু সাঈদ তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে বুধবার এজাহারভুক্ত এ আসামিকে রাত ১১টার দিকে রাজধানীর উত্তরার একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা (ডিবি) কার্যালয়ে নেওয়া হয়। গতকাল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর পুলিশের পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার আসামিকে আদালতে হাজির করেন। তবে ওই শিক্ষিকাকে রিমান্ডে নেওয়ার কোন আবেদন করা হয়নি। আদালতে শিক্ষিকার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। তার আইনজীবী জাহাঙ্গীর আলম শুনানিতে বলেন, এ ঘটনায় তার কোন সম্পর্ক নেই। এজাহারে বাদি তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেন নাই। এর বিরোধিতা করে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, জামিন পেলে পলাতক হবে। মামলার তদন্ত চলছে। এ অবস্থায় জামিন নাকচ করে কারাগারে পাঠানো হোক। হাসনা হেনাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা কার্যালয়ে নেওয়ার পর পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, আমার কাজ হলো কোনো মেয়ে যদি ঝামেলা করে তাহলে তার বাবা-মাকে নিয়ে প্রিন্সিপালের কাছে দাঁড় করানো। এ ক্ষেত্রে মোবাইল পাওয়ায় আমি তাই করেছিলাম। এ ছাড়া আমার কোনো দায় নেই। অরিত্রির বাবা-মায়ের সঙ্গে আমার কোনো কথা হয়নি। অধ্যক্ষ আমাকে যা বলেছেন আমি তাই করেছি।