ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

অভিনব:স্মার্ট ট্যাটু দিয়ে হ্যান্ডসেট নিয়ন্ত্রণ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৫৩:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ অগাস্ট ২০১৬
  • / ৪৭২ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক: প্রতিটি দিন বিজ্ঞানের উৎকর্ষতা আর গবেষকদের পরিশ্রমে সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে আমাদের দৈনন্দিন প্রযুক্তি। এবার চমকে দেয়ার মত আরেকটি অভিনব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করলো এমআইটি এবং মাইক্রোসফটের গবেষকরা। তারা হাতে পড়ার মতো এমন একটি স্মার্ট ট্যাটুর উদ্ভাবন করেছে যার মাধ্যমে দুর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে স্মার্টফোনকে, এনএফসি ব্যবহার করে শেয়ার করা যাবে তথ্য। ট্যাটুটি আসলে কাজ করবে ফোনের ট্যাচপ্যাড হিসেবে। আর কাজ শেষে খুলে রাখা যাবে। এমআইটির মিডিয়া ল্যাবে গবেষণারত একদল পিএইচডির শিক্ষার্থী এবং মাইক্রোসফটের কিছু গবেষকের সমন্বয়ে তৈরি এই প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে এমআইটির ওয়েবসাইটে। তারা এই ট্যাটুর নাম দিয়েছে ডুয়োস্কিন। তবে বাজারে ছাড়ার জন্য এখনো প্রস্তুত নয় নতুন এই প্রযুক্তি। হয়ত সবকিছু ব্যাটে-বলে মিললে এক সময় বাজারে পাওয়া যেতেও পারে এটি। তবে এ ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে এটাই প্রথম গবেষণা নয়। এর আগে ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও চামড়ার উপর স্থাপনযোগ্য এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেছিল। সেখানেও সহযোগি গবেষক হিসেবে ছিলো মাইক্রোসফট। তারা তাদের প্রযুক্তির নাম দিয়েছিল স্কিনপুট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা বাজারে আসার উপযোগী হিসেবে বিবেচিত হয়নি। কারণ হিসেবে জানানো হয়েছিল যে, তৈরিতে বেশি খরচ পড়ায় আর চামড়ার জন্য স্মার্ট ট্যাটুর মত এতো সহনশীল ছিলো না ওটা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

অভিনব:স্মার্ট ট্যাটু দিয়ে হ্যান্ডসেট নিয়ন্ত্রণ

আপলোড টাইম : ০২:৫৩:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ অগাস্ট ২০১৬

প্রযুক্তি ডেস্ক: প্রতিটি দিন বিজ্ঞানের উৎকর্ষতা আর গবেষকদের পরিশ্রমে সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে আমাদের দৈনন্দিন প্রযুক্তি। এবার চমকে দেয়ার মত আরেকটি অভিনব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করলো এমআইটি এবং মাইক্রোসফটের গবেষকরা। তারা হাতে পড়ার মতো এমন একটি স্মার্ট ট্যাটুর উদ্ভাবন করেছে যার মাধ্যমে দুর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে স্মার্টফোনকে, এনএফসি ব্যবহার করে শেয়ার করা যাবে তথ্য। ট্যাটুটি আসলে কাজ করবে ফোনের ট্যাচপ্যাড হিসেবে। আর কাজ শেষে খুলে রাখা যাবে। এমআইটির মিডিয়া ল্যাবে গবেষণারত একদল পিএইচডির শিক্ষার্থী এবং মাইক্রোসফটের কিছু গবেষকের সমন্বয়ে তৈরি এই প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে এমআইটির ওয়েবসাইটে। তারা এই ট্যাটুর নাম দিয়েছে ডুয়োস্কিন। তবে বাজারে ছাড়ার জন্য এখনো প্রস্তুত নয় নতুন এই প্রযুক্তি। হয়ত সবকিছু ব্যাটে-বলে মিললে এক সময় বাজারে পাওয়া যেতেও পারে এটি। তবে এ ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে এটাই প্রথম গবেষণা নয়। এর আগে ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও চামড়ার উপর স্থাপনযোগ্য এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেছিল। সেখানেও সহযোগি গবেষক হিসেবে ছিলো মাইক্রোসফট। তারা তাদের প্রযুক্তির নাম দিয়েছিল স্কিনপুট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা বাজারে আসার উপযোগী হিসেবে বিবেচিত হয়নি। কারণ হিসেবে জানানো হয়েছিল যে, তৈরিতে বেশি খরচ পড়ায় আর চামড়ার জন্য স্মার্ট ট্যাটুর মত এতো সহনশীল ছিলো না ওটা।